জসিম উদ্দিন রাজিবঃ ক্রিকেট খেলা নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার ৮দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় দ্বীন ইসলাম (২৬) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত দ্বীন ইসলাম পিরোজপুর ইউপির নয়াগাঁও গ্রামের মৃত সালাউদ্দিনের ছেলে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় দ্বীন ইসলামের বড় ভাই ইলিয়াস মিয়া বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
নিহত দ্বীন ইসলামের ভাই ইলিয়াস জানান, গত ৪ তারিখে নয়াগাঁও ঈদগাহ মাঠে ক্রিকেট খেলা নিয়ে আমার ভাইয়ের রাজু নামের একজনের সঙ্গে তর্ক-বির্তক হয়। এ সময় একই ইউপির বড়নয়াগাঁও গ্রামের এরশাদ উল্লাহ মিয়ার ছেলে আহসান উল্লাহ এসে আমার ছোট ভাইয়ের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। পরে উপস্থিত অন্যরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেন। খেলা শেষে দ্বীন ইসলাম বাড়িতে ফেরার পথে আহসান উল্লাহসহ আরো ৩/৪জন অঅমার ভাইয়ের পথরোধ করে তাকে পিটিয়ে এবং হত্যার উদ্যেশে ইট দিয়ে মাথা থেতলে দেয়। এ সময় ভাইয়ের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
মারাত্মক আহত দ্বীন ইসলামকে উদ্ধার করে প্রথমে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। সেখানে ৮ দিন চিকিৎসার পর গতকাল বিকেলে তাকে বাড়িতে নিয়ে আসলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাতেই ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাই। কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সাড়ে ৮ টার সময় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় জড়িতের সন্দেহে একই গ্রামের মোবারক হোসেনের ছেলে শাহিন (২০) নামে একজনকে আটক করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ।
সোনারগাঁ থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় একটি অভিযোগ নেওয়া হয়েছে এবং হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে থানা পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে।
নিহত দ্বীন ইসলামের ভাই ইলিয়াস জানান, গত ৪ তারিখে নয়াগাঁও ঈদগাহ মাঠে ক্রিকেট খেলা নিয়ে আমার ভাইয়ের রাজু নামের একজনের সঙ্গে তর্ক-বির্তক হয়। এ সময় একই ইউপির বড়নয়াগাঁও গ্রামের এরশাদ উল্লাহ মিয়ার ছেলে আহসান উল্লাহ এসে আমার ছোট ভাইয়ের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। পরে উপস্থিত অন্যরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেন। খেলা শেষে দ্বীন ইসলাম বাড়িতে ফেরার পথে আহসান উল্লাহসহ আরো ৩/৪জন অঅমার ভাইয়ের পথরোধ করে তাকে পিটিয়ে এবং হত্যার উদ্যেশে ইট দিয়ে মাথা থেতলে দেয়। এ সময় ভাইয়ের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
মারাত্মক আহত দ্বীন ইসলামকে উদ্ধার করে প্রথমে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। সেখানে ৮ দিন চিকিৎসার পর গতকাল বিকেলে তাকে বাড়িতে নিয়ে আসলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাতেই ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাই। কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সাড়ে ৮ টার সময় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় জড়িতের সন্দেহে একই গ্রামের মোবারক হোসেনের ছেলে শাহিন (২০) নামে একজনকে আটক করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ।
সোনারগাঁ থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় একটি অভিযোগ নেওয়া হয়েছে এবং হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে থানা পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে।


