হাসান খানঃ সারা দেশে প্রায় ২০০০টি শিল্প কল-কারখানা । অর্ধেকের বেশি ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (ইটিপি) স্থাপন করেনি বা সব সময় চালু রাখে না বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। শিল্পবর্জ্যরে বড় শিকার হচ্ছে রাজধানী বা শিল্প এলাকার নদীগুলো। বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা, বালু, হালদা, কর্ণফুলী, সুরমা, রূপসা কিংবা ব্রহ্মপুত্র কোনো নদীই রেহাই পাচ্ছে না #ফুলবাড়িয়া_এলাকা_ও এ দূষণের হাত থেকে। শিল্পের উন্নয়নের সাথে সাথে দেশে দূষণের ভয়াবহতাও বাড়ছে। শিল্প-কারখানা থেকে নির্গত তরল বর্জ্য, বিষাক্ত রাসায়নিক এবং অন্যান্য মানুষের বর্জ্য ইত্যাদির মাধ্যমে নদী-খাল ইত্যাদি দূষণ হচ্ছে। #নারায়ণগঞ্জ_এর_সোনারগাঁও_মোগরাপাড়া_ফুলবাড়িয়া ও এর #আশপাশের_১৬_টা_এলাকার নদী-খাল, বায়ু দূষণ হচ্ছে। পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় ফুলবাড়িয়া সহ ১৬ টি এলাকা বা শীতলক্ষ্যা নদীর পানি দূষিত করছে। এসব শিল্প কল-কারখানার বেশিরভাগই শব্দ দূষণ করছে। কল-কারখানার বর্জ্য পানির পরিমাণ দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে।। কিন্তু সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে কারও বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট শিল্প মালিকের তেমন মাথা ব্যথা নেই। পানির ঢলে শিল্পবর্জ্য হালদায় পড়ে নদী দূষণ হচ্ছে। ফলে এলাকার অন্যতম বৃহত্তম প্রাকৃতিক মাছের অভয়ারণ্য হুমকির মুখে। #মোগরাপাড়া_ফুলবারিয়া_হতে_মেঘনা_নদী_পর্যন্ত শিল্প কারখানাগুলোর বর্জ্য হালদা সংযুক্ত খাল ও সংযুক্ত পরিত্যক্ত জমিতে পড়ছে। এর ফলে বর্ষাকালে বা বন্যার সময় খাল বেয়ে হালদার পানিতে পড়ছে এসব বর্জ্য। এতে ফসল নষ্ট হচ্ছে, মাছ মরছে। দূষণ হচ্ছে। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। শিল্পবর্জ্য ও দখলে অস্তিত্ব হারাচ্ছে ১৬টি এলাকার খাল ফসল জমি ও নদ। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও বিষাক্ত বর্জ্য এই এলাকার পানির রঙ পাল্টে দিচ্ছে। ভয়াবহ দূষণের শিকার হচ্ছে। কোথাও পানির রঙ লাল হয়ে গেছে আবার কোথাও কালচে হয়ে যাচ্ছে পানির রঙ। #টিপুরদির #কেন্টাকি_টেকক্সটাইল_লিঃ_ফ্রেশ_উসান_ও_চৈতী_গ্রুপ আরও অনেক শিল্প কারখানা থেকে ময়লার পানি ও শিল্পের এসিডের পানি আমাদের এলাকা ও জনগনদের অনেক ক্ষতি করছে । এখান থেকে শিল্পবর্জ্য পানি শীতল্ক্ষ্যা-ও মেঘনা নদীতে পড়ছে। এর ফলে ফসলাদু জমি গুলা নষ্ট হয়ে গেছে
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিল্প খাত হচ্ছে বস্ত্র ও পোশাক খাত। পোশাক কারখানা বা এর সংশ্লিষ্ট কারখানাতেই দূষণ বেশি।
বুয়েটের এ গবেষণায় বলা হয়, পরিবেশের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে বস্ত্র শিল্পে ব্যবহৃত পানি ও সেখান থেকে নিঃসরিত বর্জ্য। এ শিল্পের কারখানায় উৎপাদিত প্রতি ইউনিট কাপড়ে ভালোমাত্রায় পানির ব্যবহার হয়। এর প্রভাবে ভূগর্ভস্থ পানির পরিমাণ ব্যাপক হারে কমছে। আবার বস্ত্র শিল্প-কারখানা থেকে নির্গত পানি কোনো পরিশোধন ছাড়াই নদী ও শুকনো জমিতে গিয়ে মিশছে। এ অপরিশোধিত বর্জ্য পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে জলজ প্রাণীর জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, বস্ত্র শিল্প অধ্যুষিত ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও অঞ্চলগুলোর নদী ও পানি সবচেয়ে বেশি দূষণের শিকার হচ্ছে।
এবং মোগরাপাড়ার ফুলবারিয়ার খাল হয়ে শীতলক্ষ্যা ও মেঘনা নদী দূষণের কারণে ওই অঞ্চলে দূষিত পানি ব্যবহার করার ফলে মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
জেলা প্রশাসক ও সোনারগাঁও থানার ইউএনও
কে এই বিষয় টা গুরত্বসসহ দেখার অনুরোধ ভোক্তভুগি এলাকাবাসি
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিল্প খাত হচ্ছে বস্ত্র ও পোশাক খাত। পোশাক কারখানা বা এর সংশ্লিষ্ট কারখানাতেই দূষণ বেশি।
বুয়েটের এ গবেষণায় বলা হয়, পরিবেশের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে বস্ত্র শিল্পে ব্যবহৃত পানি ও সেখান থেকে নিঃসরিত বর্জ্য। এ শিল্পের কারখানায় উৎপাদিত প্রতি ইউনিট কাপড়ে ভালোমাত্রায় পানির ব্যবহার হয়। এর প্রভাবে ভূগর্ভস্থ পানির পরিমাণ ব্যাপক হারে কমছে। আবার বস্ত্র শিল্প-কারখানা থেকে নির্গত পানি কোনো পরিশোধন ছাড়াই নদী ও শুকনো জমিতে গিয়ে মিশছে। এ অপরিশোধিত বর্জ্য পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে জলজ প্রাণীর জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, বস্ত্র শিল্প অধ্যুষিত ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও অঞ্চলগুলোর নদী ও পানি সবচেয়ে বেশি দূষণের শিকার হচ্ছে।
এবং মোগরাপাড়ার ফুলবারিয়ার খাল হয়ে শীতলক্ষ্যা ও মেঘনা নদী দূষণের কারণে ওই অঞ্চলে দূষিত পানি ব্যবহার করার ফলে মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
জেলা প্রশাসক ও সোনারগাঁও থানার ইউএনও
কে এই বিষয় টা গুরত্বসসহ দেখার অনুরোধ ভোক্তভুগি এলাকাবাসি
