জসিম উদ্দিনঃ সোনারগাঁও উপজেলায় মোগরাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ [বাবু] অনুমতিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে টিপুরদী এলাকায় অবস্থিত কেন্টাকি টেক্সটাইল লিমিটেড নামের পরিবেশদূষণে শীর্ষে গার্মেন্টস ও ডায়িং কারখানা নির্মাণ করা হয়।
কেন্টাকি কোম্পানিটি উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামের ফসলি জমিতে টেক্সটাইলে বিষাক্ত তরল- বর্জ্য নিস্কাশন করে ফলে ফসলি জমি এখন পানিবন্দি, জমে থাকা কারখানার বিষাক্ত বর্জ্য কয়েক দিনের বর্ষণে পুকুরের পানিতে মিশে প্রায় ১ লক্ষাধিক টাকার মাছ মারা গেছে। এতে বিশাল আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলে জানান মাছ চাষি রাজিব,শাওন ও রবিন।
শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাজী মোঃ নুরুদ্দিনের মালিকানাধীন ফুলবাড়িয়া গ্রামের ২০ শতক জমির উপর পুকুর , পুকুরটি মাছ চাষের জন্য রাজিব,শাওন,রবিন গত ৪ মাস আগে হাজী মোঃ নুরুদ্দিনের থেকে ভুজেনিয়ে মাছ ছাড়েন।কারখানার দূষিত তরল বিষাক্ত বর্জ্য ফসলী জমির উপর নিস্কাশনের ফলে প্রভল বর্ষণ শুরু হওয়ার পর বিষাক্ত বর্জ্য পুকুরের পানিতে মিশে মাছগুলো মরতে থাকে।রুই, কাতলা, তেলাপিয়াসহ প্রায় ১০টি প্রজাতির ছোট বড় সব মাছ মরে যায় তাতে প্রায় ১ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। পুকুরের মাছ মরে ভেসে ওঠেছে শুনে। স্থানীয় ও ভাড়াটিয়াদের মরা মাছগুলো তুলে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
ক্ষতিগ্রস্থ মাছ চাষিরা জানান, কারখানার দূষিত বিষাক্ত বর্জ্য ফসলী জমির উপর নিস্কাশনের ফলে প্রভল বর্ষণ শুরু হওয়ার পর পুকুরের পানিতে মিশে মাছগুলো মরতে থাকে। এ বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে বারবার অভিযোগ করেও এলাকাবাসী কোনো ফলাফল পাননি।
এর প্রতিবাদে এলাকাবাসী গত ০২-০১-২০১৯ ইং বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিলো ৯ জানুয়ারী, ২০১৯ দৈনিক ঊষার বাণী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় শিরোনাম মোগরাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানের দুর্নীতি এর পরেও এলাকাবাসী কোন ফলাফল পাইনি , এলাকাবাসীর ধারনা এলাকার নামধারী নেতারা কারখানার দূষিত বিষাক্ত বর্জ্য নিষ্কাসনের জন্য মাসিক মাসহারা পাচ্ছে জার জন্য কালো পানির জন্য কোন মাথাবেথা নেই ।
কেন্টাকি কোম্পানিটি উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামের ফসলি জমিতে টেক্সটাইলে বিষাক্ত তরল- বর্জ্য নিস্কাশন করে ফলে ফসলি জমি এখন পানিবন্দি, জমে থাকা কারখানার বিষাক্ত বর্জ্য কয়েক দিনের বর্ষণে পুকুরের পানিতে মিশে প্রায় ১ লক্ষাধিক টাকার মাছ মারা গেছে। এতে বিশাল আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলে জানান মাছ চাষি রাজিব,শাওন ও রবিন।
শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাজী মোঃ নুরুদ্দিনের মালিকানাধীন ফুলবাড়িয়া গ্রামের ২০ শতক জমির উপর পুকুর , পুকুরটি মাছ চাষের জন্য রাজিব,শাওন,রবিন গত ৪ মাস আগে হাজী মোঃ নুরুদ্দিনের থেকে ভুজেনিয়ে মাছ ছাড়েন।কারখানার দূষিত তরল বিষাক্ত বর্জ্য ফসলী জমির উপর নিস্কাশনের ফলে প্রভল বর্ষণ শুরু হওয়ার পর বিষাক্ত বর্জ্য পুকুরের পানিতে মিশে মাছগুলো মরতে থাকে।রুই, কাতলা, তেলাপিয়াসহ প্রায় ১০টি প্রজাতির ছোট বড় সব মাছ মরে যায় তাতে প্রায় ১ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। পুকুরের মাছ মরে ভেসে ওঠেছে শুনে। স্থানীয় ও ভাড়াটিয়াদের মরা মাছগুলো তুলে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
ক্ষতিগ্রস্থ মাছ চাষিরা জানান, কারখানার দূষিত বিষাক্ত বর্জ্য ফসলী জমির উপর নিস্কাশনের ফলে প্রভল বর্ষণ শুরু হওয়ার পর পুকুরের পানিতে মিশে মাছগুলো মরতে থাকে। এ বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে বারবার অভিযোগ করেও এলাকাবাসী কোনো ফলাফল পাননি।
এর প্রতিবাদে এলাকাবাসী গত ০২-০১-২০১৯ ইং বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিলো ৯ জানুয়ারী, ২০১৯ দৈনিক ঊষার বাণী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় শিরোনাম মোগরাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানের দুর্নীতি এর পরেও এলাকাবাসী কোন ফলাফল পাইনি , এলাকাবাসীর ধারনা এলাকার নামধারী নেতারা কারখানার দূষিত বিষাক্ত বর্জ্য নিষ্কাসনের জন্য মাসিক মাসহারা পাচ্ছে জার জন্য কালো পানির জন্য কোন মাথাবেথা নেই ।
