জহির উদ্দিনঃ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে হোসেনপুর এস.পি ইউনিয়ন ডিগ্রী কলেজের দুইজন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর প্রতিবাদে কলেজের শিক্ষার্থীরা আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে কলেজের প্রধান ফটকের সামনের সড়ক অবরোধ করে।
ভুক্তভোগী শিক্ষকরা হলে আব্দুল গনি ও মো. নাছির উদ্দিন।তাঁরা দুজনই কলেজের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তাঁদের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সম্ভুপুরা ইউনিয়নের মুগারচর এলাকায় সহকারী অধ্যাপক আব্দুল গনির সাথে অতিরিক্ত ভাড়া চাওয়া নিয়ে স্থানীয় অটোরিক্সা চালক মোঃ রাজা মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় অপর শিক্ষক মোঃ নাছির উদ্দিন এর প্রতিবাদ করলে রাজা মিয়া তাদেরকে অপমানজনক অকথ্য ভাষায় কথা বলে। একপর্যায়ে দুজনকেই শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। অটোরিক্সা চালক মোঃ রাজা মিয়া মুগারচর নিবাসী মোহাম্মদ আলীর ছেলে। ঘটনার সময় তার আরো দুইজন সহযোগীও উপস্থিত ছিল বলে জানান কলেজ কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনার প্রতিবাদে কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু করেন। ১১টা থেকে কলেজের প্রধান ফটকের সামনের সড়ক অবরোধ করেন। পরে তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। কলেজের ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন।
পরে খবর পেয়ে পরিদর্শনে আসা সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রুস্তম আলী ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিচারের আশ্বস্থ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নেন।
এ বিষয়ে জানতে হোসেনপুর কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ জানান, ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক, আমরা প্রশাসনিকভাবে সভা করেছি। কলেজ কমিটির সভায় চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ভুক্তভোগী শিক্ষকরা হলে আব্দুল গনি ও মো. নাছির উদ্দিন।তাঁরা দুজনই কলেজের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তাঁদের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সম্ভুপুরা ইউনিয়নের মুগারচর এলাকায় সহকারী অধ্যাপক আব্দুল গনির সাথে অতিরিক্ত ভাড়া চাওয়া নিয়ে স্থানীয় অটোরিক্সা চালক মোঃ রাজা মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় অপর শিক্ষক মোঃ নাছির উদ্দিন এর প্রতিবাদ করলে রাজা মিয়া তাদেরকে অপমানজনক অকথ্য ভাষায় কথা বলে। একপর্যায়ে দুজনকেই শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। অটোরিক্সা চালক মোঃ রাজা মিয়া মুগারচর নিবাসী মোহাম্মদ আলীর ছেলে। ঘটনার সময় তার আরো দুইজন সহযোগীও উপস্থিত ছিল বলে জানান কলেজ কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনার প্রতিবাদে কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু করেন। ১১টা থেকে কলেজের প্রধান ফটকের সামনের সড়ক অবরোধ করেন। পরে তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। কলেজের ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন।
পরে খবর পেয়ে পরিদর্শনে আসা সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রুস্তম আলী ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিচারের আশ্বস্থ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নেন।
এ বিষয়ে জানতে হোসেনপুর কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ জানান, ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক, আমরা প্রশাসনিকভাবে সভা করেছি। কলেজ কমিটির সভায় চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
